Maldives vs Lakshadweep – মালদ্বীপের সব সুবিধা লাক্ষাদ্বীপে! স্বপ্ন পূরণ করবে টাটা গোষ্ঠী। মালদ্বীপের সঙ্গে কোন বিবাদে জড়াল ভারত?

বর্তমানে সকলেই প্রায় Maldives vs Lakshadweep বিবাদ সম্পর্কে জেনেছেন কিন্তু আসল খবর কী তা নিয়ে দন্দে রয়েছে। এই বিষয়ে বিস্তারিত আপনাদের জানানো হল। এই প্রতিবেদন পড়ে আপনাদের কেমন লাগলো তা আমাদের জানান এবং আর কি ধরনের প্রতিবেদন আপনারা জানতে চান আমাদের জানান। আমরা সেই ধরনের তথ্য আপনাদের সামনে তুলে ধরব। লাক্ষাদ্বীপ, ভারতের কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল। এই লাক্ষাদ্বীপকে বিশ্বের অন্যতম আকর্ষণীয় পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে মোদী সরকার (Prime minister Narendra Modi).

Maldives vs Lakshadweep News

সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, এই দ্বীপে গড়ে তোলা হবে বিমান বন্দর। শুধু তাই নয় লাক্ষাদ্বীপে গড়ে তোলা হবে রিসোর্ট। আর কী জানা যাচ্ছে? জানুন আজকের প্রতিবেদন থেকে। ভারতীয় সেলিব্রেটি থেকে শুরু করে ভারতের বেশিরভাগ মানুষের অন্যতম আকর্ষণীয় পর্যটন কেন্দ্র মালদ্বীপ। মালদ্বীপের প্রায় ৬০ শতাংশ পর্যটক ভারতীয়।

ভারতের সঙ্গে মালদ্বীপের সম্পর্ক একসময় বন্ধুত্বপূর্ণ থাকলেও, গত বছর মহম্মদ মুইজ্জু মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর থেকে ভারত-মালদ্বীপ সম্পর্কের অবনতি ঘটতে শুরু করে। এরপর থেকেই ভারত-মালদ্বীপের মধ্যে টানাপোড়েন চলতে থাকে (Maldives vs Lakshadweep).

এরই মাঝে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী লাক্ষাদ্বীপ সফরে গিয়ে দ্বীপটিকে প্রমোট করেন। ভারতীয়দের এ দ্বীপে ভ্রমণের জন্য আসার আহ্বান জানায়। সেই ভিডিও ও ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ ভাইরাল ((Maldives vs Lakshadweep News). সেখান থেকেই মালদ্বীপের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক আরো খারাপ হতে শুরু করে (Maldives vs Lakshadweep controversy). কেননা মালদ্বীপের তিন মন্ত্রী ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে ‘জোকার’, ‘পুতুল’ বলে ব্যাঙ্গ করেন।

আবার জাঁকিয়ে শীত অনুভব করবে বঙ্গবাসী! আগামী কেমন থাকবে রাজ্যের আবহাওয়া? জেনে নিন।

এরপর থেকেই মালদ্বীপ বয়কটের ট্রেন্ড শুরু করেছেন ভারতীয়রা। এই পরিস্থিতিতে আরব সাগরের বুকে লাক্ষাদ্বীপে তৈরি হতে চলেছে বিমান বন্দর। এখানে বিমান বন্দর গড়ে তোলার দুটি কারণ রয়েছে। প্রথমত, লাক্ষাদ্বীপকে আকর্ষণীয় পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে গড়ে তুলতে চাইছে, সেই কারণে যাতায়াতের মাধ্যম হিসাবে বিমান বন্দর গড়ে তোলা হচ্ছে।

পাশাপাশি, ভারত প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চীনের একাধিপত্য মোকাবিলা করতেও এখানে বিমান বন্দর গড়ে তোলা হচ্ছে। লাক্ষাদ্বীপের মিনিকয়ের অংশে তৈরি করা হবে এই নতুন বিমানবন্দরটি। যেখানে যুদ্ধ বিমান ওঠা নামার উপযোগী হিসেবে রানওয়ে নির্মাণ করা হবে। অর্থাৎ সামরিক ও বেসামরিক প্রয়োজনে এই বিমানবন্দর নির্মাণ করা হবে।

বাড়ি বসেই সহজ কয়েকটি স্টেপ ফলো করে বানিয়ে নিন ডিজিটাল রেশন কার্ড।

শুধু বিমানবন্দর নয়, লাক্ষাদ্বীপে তৈরি করা হবে দুটি রিসোর্ট। সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, এই রিসোর্ট দুটি তৈরি করবেন টাটা গ্রুপ। সম্প্রতি ভারত সরকারের সঙ্গে এ বিষয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন রতন টাটা (Ratan Tata). লাক্ষাদ্বীপের সুহেলী ও কদমত দ্বীপে তৈরি করা হবে দুটি তাজ ব্র্যান্ডেড রিসোর্ট। আর এই রিসোর্ট তৈরি করবে টাটা গ্রুপের (TATA Group) HCL. তাজ সুহেলী ও তাজ কদমত ভিলাতে ১১০টি করে রুম থাকবে। সব ঠিক থাকলে, আগামী ২০২৬ সালের মধ্যে খুলে যাবে এই ভিলা।