School Holiday – রাজ্য শিক্ষা দপ্তরের তরফে নতুন ছুটির ঘোষণা! স্কুল খোলার পর পরই আবার বন্ধ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।

রাজ্যে বহুদিন ধরেই পুজোর ছুটির জন্য সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলি বন্ধ। শুক্রবার অর্থাৎ দীর্ঘদিনের School Holiday পরে ভাইফোঁটার একদিন পর রাজ্যের স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলি ফের খুলে যেতে চলেছে। পরে অবশ্য রবিবার হলেও ২০শে নভেম্বর ছটপূজার জন্য রাজ্য সরকার একদিন অতিরিক্ত ছুটি ঘোষণা করেছে। রাজ্য শিক্ষা দপ্তর এরই মধ্যে সিদ্ধান্ত নিল ছটপুজোর পরবর্তী নভেম্বর মাসে আবার একটি রাজ্যের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি বন্ধ রাখার (School Holiday).

ফের কবে মিলবে School Holiday?

রাজ্যজুড়ে চলতি বছরে শিক্ষার্থীদের জন্য ২৫শে নভেম্বর পড়াশোনার মানদণ্ড পর্যালোচনা ও শিক্ষার সূচকের উন্নতিকল্পে Paschim Banga Samagra Shiksha Mission রাজ্যের নির্বাচিত কিছু, প্রাথমিক বিদ্যালয়, উচ্চ প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত বিদ্যালয়ে State Achievement Survey এর আয়োজন করেছে।

উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য বিরাট খবর! বাড়িয়ে দেওয়া হলো রেজিস্ট্রেশনের দিন। পিছবে পরীক্ষা?

প্রসঙ্গত, রাজ্যের বিভিন্ন বিদ্যালয়ের শিক্ষার শ্রেণিবিভাগ ও মানদন্ড বিচারের জন্য প্রত্যেক বছর নভেম্বর মাসে স্কুল বন্ধ (School Holiday) রাখা হয় একদিন। মূলত এই সার্ভের মূল উদ্দেশ্য ক্লাস III, V, VIII ও X এর পড়ুয়াদের শিক্ষার মর্ম ও প্রয়োজনীয়তা বুঝতে সাহায্য করা, ছাত্র ছাত্রীদের শিক্ষাগ্রহণের বিষয়টির পদ্ধতিগত উন্নয়ন, শিক্ষার দক্ষতা অনুধাবন ও শিক্ষার বাস্তবমুখী কার্যকারিতা ও তার প্রতিফলন বিচার করা।

রাজ্যের মধ্য শিক্ষা পর্ষদকে পশ্চিমবঙ্গ সমগ্র শিক্ষা মিশনের পক্ষ থেকে চিঠিতে উক্ত ছুটির জন্য অনুরোধ করা হয়েছিল।এমনটাই জানা গিয়েছে রাজ্য শিক্ষা দপ্তর সূত্রে। রাজ্যের বেশ কিছু নির্বাচিত বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে ২০২৩ সালের স্টেট অ্যাচিভমেন্ট সার্ভে। সেইসঙ্গে এই সার্ভের মূল্যায়নকারী হিসেবে সিলেক্ট করা হয়েছে বেশ কিছু শিক্ষক শিক্ষিকাকে।

পুজোর ছুটি মিটলেই স্কুলে স্কুলে স্টেট অ্যাসেসমেন্ট সার্ভে পরীক্ষা। কোন কোন স্কুল বিবেচ্য হল।

পশ্চিমবঙ্গ মধ্য শিক্ষা পর্ষদ শিক্ষা দপ্তরের নির্দেশে এই অফিশিয়াল ছুটির নোটিশ বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। তার কারণ হলো পঁচিশে নভেম্বর রাজ্যের নির্বাচিত স্কুলগুলোতে এই কার্যকলাপ চলার কারণে বেশ কিছু শিক্ষক বিচারকের আসনে থাকায় রাজ্যের বিদ্যালয়গুলিতে ওইদিন যাতে পঠন-পাঠন বা পরীক্ষা বিঘ্নিত না হয়।